✅ আপনি যদি এমন একজন হয়ে থাকেন যিনি নিজের মতো সময় দিয়ে পড়ালেখা, জব কিংবা বাসার কাজের পাশাপাশি অনলাইনে ফিক্সড একটি ইনকাম সোর্স তৈরী করতে চান তাহলেই আপনার এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করা উচিত
———————
✅ পড়ালেখা কিংবা জবের পাশাপাশি কাজ করা যায়
✅ নিজের সময়মতো কাজ করা যায়
✅ কারো অধীনে কাজ করতে হয়না
———————
✅ যদি এই সেক্টরে আপনার রিজিক আল্লাহ রাখেন তাহলে প্রতি মাসে সর্বনিম্ব ১০,০০০ টাকা – ১ লক্ষ টাকা + পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। কারণ, এমাজন এফিলিয়েট একটি বিজনেস এর মতো। প্রথমের দিকে ৫০$, ১০০$ এভাবে দিয়ে শুরু হলেও আস্তে আস্তে একটা পর্যায়ে চলে গেলে তখন মান্থলি ৫০০$, ১০০০$ খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।
———————
✅ নিজের পছন্দের যেকোনো বিষয়ের উপর ওয়েবসাইটে লিখালিখি করাকে ব্লগ বা ব্লগিং বলা হয়।
উদাহরণঃ আমার ল্যাপটপ সম্পর্কে ধারণা আছে, ভালো ল্যাপটপ চেনার উপায় জানা আছে কিংবা নতুন ল্যাপটপ কেনার পর করণীয় ইত্যাদি বিষয়ে পড়া হয় এবং ভালো লাগে পড়তে। তাই আমি ল্যাপটপ নিয়ে লিখালিখি করে একটি ব্লগ ওয়েবসাইট দাঁড় করতে পারি।
———————
✅ ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি লিখালিখি করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন বিভিন্ন ভাবে। ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় বা ক্যারিয়ার তৈরির অন্যতম একটি উপায় হলো এফিলিয়েট করা
———————
✅ ধরুন, আমার একটি সুপার শপ আছে। আর আপনি আপনার পরিচিত বা অপরিচিত সবাইকে আমার এই স্টোর এর কোয়ালিটি সম্পর্কে বলেন এবং তাদের আমার স্টোর থেকে কেনাকাটা করতে বলেন কিংবা তাদের আমার শপে “রিকমেন্ড” করেন।
এই যে Recommend করছেন – তার জন্য আমার কাছ থেকে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা নিয়ে থাকেন। এই যে টাকা কিংবা আন্তরিকতা অথবা অন্য যেকোনো কিছুর বিনিময়ে রিকমেন্ড করছেন এটাকেই এফিলিয়েট বলা হয়।
সহজ ভাবে বুঝুনঃ রিকমেন্ড করাকেই এফিলিয়েট বলা হচ্ছে।
———————
✅ একটু আগেই বললাম রিকমেন্ড করার বিষয়টি নিয়ে। এই রিকমেন্ড করার কাজটি বিভিন্ন ভাবে করতে হয়। দেখা যায়: আপনার পরিচিতরা রিকমেন্ড একসেপ্ট করলেও অপরিচিতরা একসেপ্ট করছেননা। তাহলে অপরিচিতরা আপনার রিকমেন্ড করা দোকান থেকে প্রোডাক্ট না কেনার অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন: তারা আপনাকে ট্রাস্ট করতে পারছেনা।
তাহলে তাদের ট্রাস্ট বিল্ড করার জন্য আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে রিকমেন্ড করছেন তার ভালো খারাপ, প্রোডাক্টের বেনিফিট সহ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তাদের ইনফরমেশন দিতে হবে। আর এই কাজটি করার জন্য আপনাকে মার্কেটিং করতে হবে। মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি তাদের কাছে আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে সবকিছু তুলে ধরতে পারবেন খুব সহজে।
তাহলে এফিলিয়েট করার জন্য যে মার্কেটিং করা হয় তাঁকে “এফিলিয়েট মার্কেটিং” বলা হয়।
। আর এরকম একটি সিস্টেম রয়েছে এমাজনে।
———————
✅ এমাজন হলো একটি আমেরিকান অনলাইন বেচা – কেনার ওয়েবসাইট। অনলাইনে বেচা কেনার ওয়েবসাইটকে বলা হয় ই কমার্স ওয়েবসাইট।
আমেরিকাতে প্রতিদিন যদি ১০০ টি কেনা – বেচা হয়, তার ৬০ টি কেনা বেচা হয় এই এমাজন ই কমার্স ওয়েবসাইট থেকে। শুধু আমেরিকা নয় পুরো ওয়ার্ল্ড এর বিভিন্ন জায়গা থেকেও এই Amazon থেকে অর্ডার করা হয়।
এই অনলাইন প্লাটফর্মে প্রতিদিনের বাজার থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার, রান্নাঘরের যাবতীয় আইটেম সহ প্রায় লক্ষাধিক প্রোডাক্ট সেল হয়। আর এই এমাজন অনলাইন প্লাটফর্মের রয়েছে একটি এফিলিয়েট মার্কেটিং সিস্টেম।
যার মাধ্যমে যে কেউ এমাজন থেকে কমিশন ভিত্তিক প্রোডাক্ট সেল করার মাধ্যমে একটি স্ট্যান্ডার্ড রেভিনিউ বা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
———————
✅ কমিশনের ভিত্তিতে ওয়েবসাইট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে এমাজন এর যেকোনো প্রোডাক্ট সেল করার টোটাল প্রসেসকেই এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়।
———————
✅ এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে এমাজনের নির্ধারিত Affiliate program এ জয়েন করতে হবে। যেখানে আপনি জয়েন করে এমাজন পার্টনার হিসেবে কাজ শুরু করতে পারবেন। আর এসব কিছুর পূর্বেই আপনাকে ব্লগিং শুরু করতে হবে অর্থাৎ আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন সেই প্রোডাক্ট নিয়ে একটি ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে লিখালিখি বা ব্লগিং শুরু করতে হবে।
———————
✅ এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং ক্যারিয়ার শুরু করতে আপনার ২টি জিনিস দরকার:
প্রথমতঃ আপনার ধৈর্য্য দরকার। কারণ, এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার পর থেকে ৬ – ৮ মাসের একটি জার্নি করতে হবে যেখানে প্রতিদিন ১-২ ঘন্টা আপনি শিখবেন, প্র্যাক্টিস করবেন এবং এমাজন এফিলিয়েট সাইট তৈরী করবেন।
দ্বিতীয়ত:আপনার কম্পিউটার এবং বাসায় ইন্টারনেট থাকতে হবে। কম্পিউটারটি ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ হতে পারে এবং ইন্টারনেট ওয়াইফাই কিংবা ডাটা প্যাকেজ কিনেও চালাতে পারবেন।
———————
✅ এফিলিয়েট এর সাথে পুরোপুরিভাবে বিজনেস সম্পৃক্ত। বিজনেস মানেই কিন্তু সেল। আর সেল ততদিন আছে, যতদিন বিজনেস আছে। আর এই সেলের একটি অংশ হলো এফিলিয়েট। সো, ভবিষ্যৎ বেশ ভালো !
———————
✅ আপনি যদি নিজের মতো সময় দিয়ে পড়ালেখা, জব কিংবা বাসার কাজের পাশাপাশি অনলাইনে সফল ক্যারিয়ার তৈরী করতে চান তাহলেই “AMAZON AFFILIATE WITH LIVE PROJECT” এই কোর্স আপনার করা উচিত ।
——————👇👇👇
✅ 01. LIVE PROJECT: লাইভ একটি এমাজন এফিলিয়েট প্রজেক্ট শূন্য থেকে তৈরী করা দেখবেন
✅ 02. LIVE CLASS: যেহেতু একটি লাইভ প্রজেক্ট করা হবে তাই প্রতি সপ্তাহে একদিন লাইভ ক্লাস হবে এবং প্রতিটি ক্লাসে থাকবে এসাইনমেন্ট যা আপনার স্কিল আরো গ্রও করতে সহায়তা করবে। এবংযেখানে আপনার সকল সমস্যা নিয়ে মেনটরকে প্রশ্ন করতে পারবেন
✅ 03. PROJECT INCOME PERCENTAGE: আপনি যে ব্যাচে জয়েন করবেন সেই ব্যাচে শূন্য থেকে তৈরী এই প্রজেক্ট থেকে যে ইনকাম আসবে তার একটি নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজ প্রতি মাসে আপনাকে পেমেন্ট করা হবে
✅ 04. CLASS RECORD: প্রতিটি লাইভ ক্লাসের রেকর্ড করা হবে এবং ক্লাস শেষে আপনাকে ভিডিও লিংক দিয়ে দেয়া হবে
✅ 05. SPECIAL SUPPORT GROUP: একটি স্পেশাল ফেসবুক সাপোর্ট গ্রুপ থাকবে যেখানে আপনি আপনার প্রবলেমগুলো নিয়ে ডিসকাশন করতে পারবেন
✅ 06. LIFETIME SUPPORT: সাথে থাকছে লাইফটাইম সাপোর্ট (আমি যতদিন বেঁচে আছি ইনশাল্লাহ)
——————👇👇👇
✅ যারা পড়ালেখা, জব কিংবা বাসার কাজের পাশাপাশি অনলাইনে শূন্য থেকে সফল ক্যারিয়ার তৈরী করতে চান
✅ যারা ফ্রীল্যান্সিং করছেন কিন্তু ফিক্সড ইনকাম সোর্স তৈরী করতে চান
✅ যাদের “PASSION” কিংবা ভালো লাগার জায়গা হলো অনলাইন বা ডিজিটাল মার্কেটিং প্রফেশন
✅ যাদের ভালো লাগে ডিজিটাল বিজনেস করতে
✅ যারা অনলাইনে ব্লগিং ( লেখালিখি ) করে ক্যারিয়ার করতে চান
✅ যারা শর্টকাট নয় লং টার্মে বা দীর্ঘ সময়ের জন্য সফল হতে চাই অনলাইনে
✅ যারা কনটেন্ট রাইটিং শিখে সার্ভিস দিতে চান বা ক্যারিয়ার তৈরী করতে চান
✅ যারা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বা এসইও তে ক্যারিয়ার তৈরী করতে চান
✅ যারা বিজনেস করতে চান অনলাইনে
——————👇👇👇
✅ যারা ইনকাম করার জন্য শর্টকাট উপায় খুঁজেন
✅ যারা ১ – ২ মাস পরে কোটি টাকা ইনকাম করতে শর্টকাট টেকনিক খুঁজেন
✅ যারা পরিশ্রম না করে হাজার ডলার ইনকাম করতে চান
✅ যারা শেখার চেয়ে ইনকামের চিন্তা বেশি করে
✅ যারা ক্লিক করে করে ইনকাম করতে চাই
✅ যাদের প্রতিদিন মিনিমাম ১-২ ঘন্টা শেখার জন্য আগ্রহ নেই
——————👇👇👇
এমাজন থেকে ইনকাম করার জন্য যা কিছু দরকার তার সবকিছু এই কোর্সে শেখানো হবে।
👉 কোর্স মডিউল বা সিলেবাস:
✅ প্লানিং করা ব্যর্থ না হওয়ার জন্য
✅ প্রফিটেবল নিশ সিলেক্ট করা
✅ কীওয়ার্ড রিসার্চ করা
✅ কনটেন্ট আউটলাইন তৈরী
✅ কনটেন্ট তৈরী
✅ ওয়েবসাইট ডেভেলপ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে
✅ কনটেন্ট পাবলিশিং
✅ অন পেজ, অফ পেজ এবং টেকনিক্যাল এসইও
✅ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
✅ প্রজেক্টের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া
✅ প্রজেক্ট থেকে প্রতি মাসের ইনকাম পার্সেন্টেজ শেয়ারিং প্রসেস এবং
✅ লাইফটাইম সাপোর্ট সিস্টেম ডিসকাশন